Indicators on bdjobs You Should Know
Wiki Article
শেষ পর্যন্ত ৭ কোটি ৪০ লাখ ভোট পেয়েও জো বাইডেনের কাছে ৭০ লক্ষেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে হেরে যান তিনি।
মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতিত্ব
মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রপতিত্ব
গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
ট্রাম্প দুই বছর অব্দি ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন। ট্রাম্প পেন্সিল্ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় অধীন হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসেও অধ্যয়ন করেছেন। হোয়ার্টনে অধ্যয়নের সময় ট্রাম্প তার বাবার প্রতিষ্ঠান "এলিজাবেথ ট্রাম্প অ্যান্ড সান" কোম্পানীতে কাজ করতেন। ট্রাম্প ১৯৬৮ সালে হোয়ার্টন বিজনেস স্কুল থেকে অর্থনীতির উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩১][৩২]
মি. ট্রাম্পের সমর্থকদের সেই সমাবেশ দাঙ্গার রূপ নেয়। এই ঘটনা তার আইনপ্রণেতা এবং ভাইস প্রেসিডেন্টকে বিপদে ফেলে দেয়। এই ঘটনার ফলে দ্বিতীয়বার অভিশংসিত হতে হয় মি.
ছবির ক্যাপশান, রাজনীতিতে প্রবেশের আগে বিজনেস টাইকুন এবং রিয়েলিটি শো ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচিতি ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের।
চীন ইস্যুতে ট্রাম্পের নরম সুর, ৩ শতাংশ কমলো স্বর্ণের দাম
ফক্স নিউজের এক বিতর্কানুষ্ঠানে যখন ট্রাম্পকে তার মুসলিম প্রবেশ বিরোধী প্রস্তাবনার সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় (আনুমানিক ১,০০,০০০ মুসলিম অভিবাসী প্রতি বছর প্রবেশানুমতি দেওয়া হয়),[৭২] ট্রাম্প তখন উল্লেখ করেন, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের অবনতির জন্য তাদের মুসলিম অভিবাসন দায়ী। ট্রাম্প আরো বলেছেন যে, ব্রাসেলসে বাস করা "নরকে" বাস করার সমতুল্য হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের এই ভয়ানক অবস্থার জন্য মুসলিম অভিবাসন অন্যতম কারণ।[৭৩][৭৪]
ট্রাম্পের রাজনৈতিক দলীয় সদস্যপদ বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি রিপাবলিকান পার্টির সদস্য ছিলেন, পরবর্তী ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক রাজ্যের রিফর্ম পার্টির সদস্য হন, ২০০১ সালে ডেমোক্র্যাট[৮২] ২০০৯ সালে রিপাবলিকান, ২০১১ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১২ সালে পুনরায় রিপাবলিকান হন।[৮৩] ১৯৮৭ সালে ট্রাম্প তার পররাষ্ট্র নীতি এবং ফেডারেল বাজেট ঘাটতি মোকাবেলার বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনটি প্রধান পত্রিকায় পুরো পৃষ্ঠার বিজ্ঞাপন দেন।[৮৪][৮৫] তিনি স্থানীয় আসনের জন্য প্রার্থী হতে অস্বীকার করেন, কিন্তু রাষ্ট্রপতি হিসেবে লড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।[৮৪] ১৯৮৮ সালে তিনি লি অ্যাটওয়াটারের সাথে যোগাযোগ করেন এবং রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের সহ-প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করেন। বুশ এই অনুরোধকে "অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য" বলে মন্তব্য করেন।
ট্রাম্প মডেল ইভানা জেলনিকোভাকে এপ্রিল ৭, ১৯৭৭ সালে নিউ ইয়র্ক শহরের মার্বেল কলেজিয়েট চার্চে বিয়ে করেন।[৩২৭] তাদের তিন সন্তান: ডোনাল্ড ট্রাম্প, জুনিয়র (জন্ম: ডিসেম্বর ৩১, ১৯৭৭) এবং এরিক ট্রাম্প (জন্ম: জানুয়ারী ৬, ১৯৮৪) এবং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প (জন্ম: অক্টোবর ৩০, ১৯৮১) রয়েছে। ট্রাম্পের স্ত্রী ইভানা ১৯৮৮ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন।[৩২৮] তার স্ত্রী ইভানা ট্রাম্প ১৯৮৯ সালে স্পাই ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পকে "দ্য ট্রাম্প" হিসেবে সম্বোধন করার পর থেকেই ট্রাম্পের এই নামটি ব্যাপকভাবে মিডিয়া জগতে আলোড়ন ফেলে।[৩২৯] ১৯৯০ এর প্রথম দিকে ইভানার সাথে ট্রাম্পের বৈবাহিক সম্পর্ক সামান্য উত্থান-পতন দেখা দেয় কেননা সেই সময় ট্রাম্প অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলসের সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পরেছিল।[৩৩০] শেষে ১৯৯১ সালে ইভানা আর ট্রাম্পের বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে।[৩৩১]
সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টার কিছু পরে শপথ নেন ট্রাম্প। শপথে তিনি সংবিধানকে "সংরক্ষণ ও রক্ষা করার" প্রতিজ্ঞা করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প নিউইয়র্কের রিয়েল এস্টেট টাইকুন ফ্রেড ট্রাম্পের চতুর্থ সন্তান।
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।
https://dailysabasbd.com/